Wednesday, May 24, 2017

বাংলালিংকের গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড


বাংলালিংকের গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড

বাংলালিংক'র গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টারকার্ড। কার্ড ইস্যু করবে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক- এমটিবি। আর ডিজিটাল লেনদেনে ব্যবহার হবে মাস্টারকার্ডের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। গতকাল (বুধবার) এই মাস্টার কার্ডের উদ্বোধন করে এ কথা জানানো হয়।

শুধু বাংলালিংক গ্রাহকরা এই কার্ড ব্যবহারের সুবিধা পেলেও এর ফলে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতিতে দেশ আরও একধাপ এগিয়ে যাবে বলে মনে করে তিন প্রতিষ্ঠানই।

দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো শক্তিশালী করতে কয়েক বছর ধরেই গুরুত্ব পাচ্ছে সব পর্যায়ের মানুষের অংশগ্রহণের নীতি বা অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি। এক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা ও উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে ক্রমেই বাড়ছে ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের পরিধি।

এই সেবাকে আরও সহজ করতে ৩ কোটিরও বেশি গ্রাহকের মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক চালু করেছে প্রি-পেইড মাস্টারকার্ড 'আমার প্রথম ইজি পেমেন্ট কার্ড'। বাংলালিংক গ্রাহকরা বিনামূল্যে পাবেন এই কার্ড।

গ্রাহকদের প্রত্যাশা যেন নিরাপদ রাখা হয় তাদের প্রতিটি লেনদেন।

এক গ্রাহক বলেন, 'এখন যেহেতু আমরা ইন্টারনেটে অনেক কেনাকাটা করি। আমাদের পেমেন্টটাও সহজ হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু কার্ড ব্যাবহার করাতে অনেক জালিয়াতি হতে পারে। তাই নিরাপত্তাটা যেনো নিশ্চিত করা হয়।'

বাংলালিংক কর্তৃপক্ষ বলছে, এমটিবি থেকে ক্যাশ ইন করার পর এই কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা, মোবাইলের ব্যাল্যান্স রিচার্জ, নগদ টাকা উত্তোলনসহ নানা বোনাস সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, 'আমাদের ৩ কোটির বেশি গ্রাহক এবং দেশব্যাপী বিস্তৃত নেটওয়ার্ক। গ্রাহকদের অনেকেই ব্যাংকিং কার্যক্রমের বাইরে। তাদের অন্তর্ভুক্ত করেই আমরা এই ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। আমার মনে হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে এটি একটি বড় পদক্ষেপ।'

এই উদ্যোগ আর্থিক লেনদেনে আরও শৃঙ্খলা নিয়ে আসবে বলে প্রত্যাশা ব্যাংক কর্তৃপক্ষের।

এমটিবি'র সিইও আনিস এ খান বলেন, 'আমাদের যেসব জনগণ ক্রেডিট কার্ড পায় না। এই প্রি-পেইড কার্ডের মাধ্যমে তাদের একটা ধারণা হবে, ক্রেডিট কার্ড কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্পর্কে আমাদের যে জ্ঞান এবং শৃঙ্খলা সেটা সামনে আরো উন্নত হবে।'

দেশে-বিদেশে অর্থ লেনদেনে সর্বোচ্চ গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করার কথা জানালেন মাস্টারকার্ড কর্তৃপক্ষ।

রমজানের মাঝামাঝি থেকে এই কার্ড পাবেন বাংলালিংক গ্রাহকরা।

Sunday, May 21, 2017

নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণ


নিঝুম দ্বীপে কিভাবে যাবেন
সড়ক পথে :
বাংলাদেশের যে প্রান্ত থেকে নিঝুম দ্বীপ ভ্রমন করতে হলে ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করলে প্রথমে তাকে সড়ক পথে নোয়াখালী হেড কোয়ার্টার মাইজদী সোনাপুর আসতে হবে। ঢাকা থেকে ৩৫০ টাকা হিমাচল, একুশে , মুন লাইন। চট্টগ্রাম থেকে ১৫০-২০০ টাকা । এখানে কিছু আবাসিক হোটেলও রয়েছে। সোনাপুর থেকে প্রতি আধা ঘন্টা পর পর বাস এবং বেবী টেক্সী পাওয়া যায়। সোনাপুর থেকে চরবাটা ৪নং স্টীমার ঘাট বয়ারচর চেয়ারম্যান ঘাট থেকে প্রতি দিন সী-ট্রাক/ইঞ্জিল চালিত ট্রলার নলচির ঘাট, অথবা তমরুদ্দি ঘাট বা চরচেঙ্গোর ঘাটে পর্যন্ত চলাচল করে। সী ট্রাকে নদীপথে সময় লাগে দেড় থেকে দুই ঘন্টা। সী ট্রাকের ভাড়া ৫০ টাকা ও ৬৫ টাকা লাগবে। নলচিরা ঘাট থেকে বাসে অথবা বেবী টেক্সীতে হাতিয়া হেড কোয়ার্টার ওছখালী বাজারে আসতে হবে। নলচিরা থেকে ওছখালীর দূরত্ব ১৩ কিঃ মিঃ। ভাড়া প্রদান করতে হয় বাস ২০ টাকা,বেবী টেক্সী জনপ্রতি ৩০ টাকা।
অপর দিকে যারা চরচেঙ্গার সী ট্রাকে রওয়ানা হবেন তাদেরকে তমরুদ্দি ঘাটে এসে নামতে হবে। তমরুদ্দি ঘাট থেকে হাতিয়ার হেড কোয়ার্টার ওছখালীর দুরত্ব ৮ কিঃ মিঃ। বেবী অথবা রিক্সাতে আসা যাওয়া ভাড়া প্রতি রিক্সা ২০ টাকা প্রদান করতে হয়। সময় লাগে আধা ঘন্টা।
হাতিয়া ওছখালী হেড কোয়ার্টার থাকার ব্যবস্থা স্থানীয় রেস্ট হাউজ অথবা উপজেলা ডাক বাংলো, রেডক্রিসেন্ট সড়ক ও জনপথ এবং দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থা উন্নতমানের রেস্ট হাউজ রয়েছে। আর পর্যটক ভ্রমণার্থীরা উঠতে পারেন সিঙ্গাপুর রেস্ট হাউজ/ তালুক রেস্ট হাউজ , হোটেল প্রিন্স এবং সালমা রেস্ট হাউজ। রেস্ট হাউজে অবস্থান করে পরদিন ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে হবে। ন্বপ্নের নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার জন্য হাতিয়া হেড কোয়ার্টার হইতে নদী পথে তমরুদ্দি ঘাট হতে ইঞ্জিন চালিত ট্রলার যোগে নিঝুম দ্বীপ পর্যটন কেন্দ্র এবং বিনোদন স্পট যাওয়া যায়। পযর্টকগণ ইচ্ছা করলে তমরুদ্দি হতে বেবী টেক্সী ভাড়া করতে পারেন আসা যাওয়া ৪০০-৬০০ টাকা। বর্তমানে নিঝুম দ্বীপে সড়ক পথে নিরাপদে কম সময়ে কম টাকায় যাওয়া যায় বলে ভ্রমনার্থীরা এই পথেই বেশি চলাচল করছে।
নদী পথে :
ঢাকা থেকে :
ঢাকা সদরঘাট থেকে বিকাল ৫টার সময় আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত তিনতলা বিশিষ্ট লঞ্চ হাতিয়া তমরদ্দি ঘাটের উদ্দেশ্য যাত্রা করে পরের দিন সকাল সাড়ে ৮টায় পৌছে। ভাড়া নেয়া হয় সাধারণ যাত্রী ১৫০ টাকা, কেবিন যাত্রী ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা বা তার চেয়ে কিছু কম বেশি হতে পারে। তমরদ্দি ঘাটা থেকে একই ধরনের আর একটি লঞ্চ দুপুর সাড়ে বারোটায় ঢাকার সদর ঘাটের উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করে পরদিন ভোর পাচঁটায় পৌছে। যোগাযোগের জন্য মোবাইল:- ০১৭১১-৩৪৯২৫৭ (পারহান৩) এবং পারহান ৪ :- ০১৭১১-৩৪৮৮১৩।
চট্টগ্রাম থেকে :
বন্দর নগরী চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে সপ্তাহে তিন দিন B.I.W.T.A. এর স্টীমার , এম. ভি বার আউলিয়া এবং এম. বি মনিরুল হক হাতিয়া নলচিরা ঘাট পর্যন্ত চলাচল করে। এ সকল স্টীমার চট্টগ্রামর সদর ঘাট থেকে সকাল ৯টা যাত্রা শুরু করে একই দিন বিকাল ৪টায় নলচিরা ঘাট পোঁছে। হাতিয়া নলচিরা ঘাট থেকে পরদিন সকাল ৯টায় চট্টগ্রামের দিকে যাত্রা শুরু করে। বিকাল ৫টায় চট্টগ্রাম সদর ঘাট পৌঁছে। BIWTC ফোন নং:- ৬১৩৩৫৮, ৬১৭৯৭৬। বর্তমান চট্টগ্রাম হতে হাতিয়ার সাধারণ যাত্রী ভাড়া জনপ্রতি ১০৫টাকা, কেবিন প্রথম শ্রেণী ৬০০টাকা,দ্বিতীয় শ্রেণী ৩০০টাকা।

Thursday, May 4, 2017

নোয়াখালীতে দেশের তৃতীয় বৃহৎ শপিংমল চালু হচ্ছে

নোয়াখালী জেলা শহরের কেন্দ্রস্থলে চালু হচ্ছে দেশের তৃতীয় বৃহৎ শপিংমল নোয়াখালী সুপার মার্কেট। আধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত পাঁচ তলা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক সুপার মার্কেটটি পশ্চিমা ধাঁচে নির্মিত হয়েছে। ক্যাপসুল লিফট, এক্সেলেটর, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা সম্পন্ন নোয়াখালী সুপার মার্কেটিতে সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ সরবরাহ, সিসিটিভি, সিকিউরিটি সিস্টেম নিশ্চিত করা হয়েছে। সুপার চেইন শপ ছাড়াও গার্মেন্টস, জুয়েলারী, ক্রোকারিজ, কসমেটিকসসহ নামীদামী ব্রান্ডের শো রুম রয়েছে।
মাইজদী পূরাতন বাস স্ট্যন্ড সংলগ্ন নোয়াখালী সুপার মার্কেটে অত্যাধুনিক মসজিদ, শিশুপার্ক, ফাস্টফুড, দেশী ও বিদেশী খাবার সম্পন্ন চাইনিজ ও দেশীয় হোটেলসহ ক্রেতাদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নোয়াখালী সুপার মার্কেটে ৫৩৫টি কক্ষে ব্যবসায়ীরা দেশী বিদেশী পণ্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে। ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে মার্কেট কমপ্লেক্সে একটি বেসরকারী ব্যাংকের শাখা চালু হয়েছে। উল্লেখ্য, ভূমিসহ নোয়াখালী সুপার মার্কেটের বর্তমান বাজার মূল্য ২০০শত কোটি টাকা ।
নোয়াখালী সুপার মার্কেট পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. ইউনুছ ও সাধারন সম্পাদক ইকরাম উল্যা ডিপটি’র সার্বিক তত্ববধানে শেষ মূহুর্তে যাবতীয় প্রস্তুতি চলছে। আগামী ১৫মে এটি উদ্বোধন করবেন নোয়াখালী - ৪ (সদর-সূবর্ণচর) আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী। এ প্রসঙ্গে নোয়াখালী সুপার মার্কেটের সাধারন সম্পাদক ইকরাম উল্যা ডিপটি ইনকিলাবকে জানান, আমি দায়িত্ব গ্রহনের পর এর পরিচালনা কমিটি ও সদস্যদের সর্বাতœক সহযোগীতার সুবাদে বিশাল প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ক্রেতা সাধারনের চাহিদার কথা বিবেচনা করে বৃহত্তর নোয়াখালীবাসীর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত নোয়াখালী সুপার মার্কেট চালু হচ্ছে। মার্কেটটিতে ক্রেতা সাধারনের জন্য সর্বোচ্চ সূযোগ সুবিধা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। তিরি আরো বলেন, বৃহত্তর নোয়াখালী ও বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার ক্রেতা সাধারন সূলভ মূল্যে এখান থেকে তাদের পছন্দের পন্য সামগ্রী ক্রয় করতে পারবেন ।

Wednesday, May 3, 2017

ডা. লুৎফর রহমান

মোহাম্মদ লুৎফর রহমান
মোহাম্মদ লুৎফর রহমান একজন বাঙালি সাহিত্যিক। ১৮৮৯ সালে মাগুরা জেলার পারনান্দুয়ালী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস যশোর জেলার হাজীগ্রামে। লুৎফর রহমান এফএ পর্যন্ত পড়াশুনা করেন।তিনি প্রথমে শিহ্মক এবং পরে হোমিওপ্যাথ ডাক্তার হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করেন।নারী সমাজের উন্নতির জন্য নারীতীর্থ নামে সেবা প্রতিষ্ঠান গঠন এবং নারীশক্তি নামে এক্তি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন।তিনি চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী প্রাবন্ধিক হিসেবে খ্যাত হয়েছিলেন। তাঁর প্রবন্ধ সহজবোধ্য কিন্তু ভাবগম্ভীর।তিনি মহান জীবনের লহ্ম্যে সাহিত্যের মাধ্যমে মহান চিন্তাচেতনায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। গভীর জীবনবোধ,মানবিক মূল্যবোধ,উচ্চ জীবন,সত্য জীবন,মানব জীবন,সূহ্ম বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি তাঁর রচনার প্রসাদ্গুণ।প্রবন্ধ ছাড়াও তিনি কবিতা,উপন্যাস ও ছোটদের বই রচনা করেছেন।১৯৩৬ সালে তিনি পরলোকগমন করেন।
গ্রন্থতালিকা
উন্নত জীবন
উচ্চ জীবন
সত্য জীবন
মানব জীবন
প্রীতি উপহার

Tuesday, May 2, 2017

নোয়াখালী বিভাগ চাই!......


বিভাগীয় আন্দোলন চলছে চলবে, এটা নিয়ে কেউ ট্রল করুক বা ফান করুক তা আমাদের দেখার বিষয় না এবং এটা হাসির বিষয়ও না, শুধুমাত্র বিবেকবান লোকেরা বুঝতে পারবে নোয়াখালীর মানুষ একমাত্র নিজের জেলাকে ভালোবেসে, নিজের জেলার উয়ন্নয়নের জন্য এবং পরবর্তী প্রজম্মের কথা চিন্তা করে এই আন্দোলনে নামছে ।
এটা যদি মানুষ রুপি কিছু পশুদের কাছে ট্রলের বিষয় হয় তাহলে ওই বিকৃত মস্তিকের পশুদেরকে ট্রল করতে দিন, তাদের আত্মায় শান্তি পাক।

নোয়াখালী বিভাগ আন্দোলন থামছে না, আন্দোলন চলছে চলবে, নোয়াখালী বিভাগ হবে। আমরা বৃহত্তর নোয়াখালীবাসী সর্বদা এই আন্দোলনের সাথে আছি, সাথে থাকবো । নোয়াখালী বিভাগ অযুক্তিক কোনো দাবি নয়, এই কথাটা দেশের প্রত্যেকটা মানুষের কানে পৌঁছে দিতে চাই।

বাংলালিংকের গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড

বাংলালিংকের গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টার কার্ড বাংলালিংক'র গ্রাহক হলেই বিনামূল্যে মিলবে প্রি-পেইড মাস্টারকার্ড। ক...